ডেলিভারি পলিসি

১. ডেলিভারি সময়সীমা:
আমরা আপনার অর্ডারটি পাওয়ার পর [৩-৭] কার্যদিবসের মধ্যে পণ্যটি ডেলিভারি করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে নির্দিষ্ট পণ্য এবং অবস্থান ভেদে ডেলিভারি সময়সীমা পরিবর্তিত হতে পারে।

২. ডেলিভারি খরচ:
আমাদের ডেলিভারি চার্জ [১৫০ টাকা]। তবে [৩০০০ টাকা বা তার বেশি] অর্ডারের জন্য ডেলিভারি ফ্রি। আপনার অর্ডারের সময় ডেলিভারি চার্জের বিস্তারিত তথ্য আপনাকে জানানো হবে।

৩. অর্ডার ট্র্যাকিং:
অর্ডার কনফার্ম হলে আমরা আপনাকে একটি ট্র্যাকিং নম্বর সরবরাহ করবো, যার মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্যের অবস্থান সহজেই ট্র্যাক করতে পারবেন।

৪. ডেলিভারি স্থান:
আমরা সারাদেশে ও বিদেশে ডেলিভারি করি। কিছু নির্দিষ্ট এলাকার জন্য ডেলিভারি পদ্ধতি ও সময়সীমা ভিন্ন হতে পারে।

৫. বিলম্ব বা সমস্যা:
যদি কোনো কারণে ডেলিভারি বিলম্বিত হয়, আমরা আপনাকে অবহিত করব এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে পণ্যটি পৌঁছানোর চেষ্টা করব। ডেলিভারির সময় কোনো সমস্যা হলে আমাদের কাস্টমার সার্ভিস টিমের সাথে যোগাযোগ করুন


রিটার্ন পলিসি

১. রিটার্নের সময়সীমা:
আপনি পণ্য গ্রহণের [৭] দিনের মধ্যে পণ্যটি রিটার্ন করতে পারবেন, যদি পণ্যটি ব্যবহার না করা হয়ে থাকে এবং মূল অবস্থায় থাকে। রিটার্ন করার জন্য আপনাকে আমাদের কাস্টমার সার্ভিস টিমের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

২. রিটার্নের শর্তাবলী:
পণ্যটি রিটার্নের জন্য যোগ্য হতে হলে নিচের শর্তগুলো পূরণ করতে হবে:
- পণ্যটি অব্যবহৃত ও অক্ষত থাকতে হবে।
- মূল প্যাকেজিংসহ পণ্যটি রিটার্ন করতে হবে।
- পণ্য কেনার রশিদ বা ইনভয়েসের কপি দিতে হবে।

৩. রিটার্ন প্রসেসিং সময়:
আমরা রিটার্ন পণ্যটি প্রাপ্তির [৭] দিনের মধ্যে রিটার্ন যাচাই করে ফেরত প্রক্রিয়া শুরু করব। রিটার্ন সফল হলে, আপনাকে রিফান্ড বা রিপ্লেসমেন্ট অফার করা হবে।

৪. রিফান্ড পদ্ধতি:
রিটার্ন পণ্যটি যাচাইয়ের পর, আপনি যে পদ্ধতিতে পেমেন্ট করেছেন, সেই পদ্ধতিতে [৩-৫] কার্যদিবসের মধ্যে রিফান্ড দেওয়া হবে।

৫. এক্সচেঞ্জ:
আপনি পণ্যটি পরিবর্তন করতে চাইলে, সেটিও রিটার্নের শর্তাবলী পূরণ করলে আমরা সেই সুবিধা প্রদান করব।

৬. পণ্য সম্পর্কিত সমস্যার জন্য রিটার্ন:
যদি কোনো পণ্য ত্রুটিযুক্ত বা ভুলভাবে সরবরাহ করা হয়, তাহলে দয়া করে আমাদের কাস্টমার সার্ভিস টিমের সাথে যোগাযোগ করুন। আমরা পণ্যটি বিনামূল্যে পরিবর্তন বা রিটার্নের ব্যবস্থা করব।

---

এই পলিসি আপনার ও আমাদের উভয়ের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য, এবং এটি আমাদের পরিষেবার স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সহায়ক। যেকোনো প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকলে আমাদের কাস্টমার সার্ভিস টিমের সাথে যোগাযোগ করতে দ্বিধা করবেন না।

---

*কাস্টমার সার্ভিস*
ইমেইল: info@warbamartltd.com
ফোন: 09648300302

Need a Help?

  • 09648300302
  • Messenger
  • Email: info@warbamartltd.com

Subscribe us

আপনার সৌন্দর্য্য ধরে রাখুন:

স্কিন কেয়ার ও কসমেটিক পণ্য নির্বাচন

প্রতিদিনের ব্যস্ত জীবনে ত্বকের সঠিক যত্ন নেয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ত্বক আমাদের শরীরের প্রথম স্তর, যা প্রতিদিন বিভিন্ন ধরণের দূষণ, সূর্যের রশ্মি ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের মুখোমুখি হয়। তাই, আপনার স্কিন কেয়ার রুটিন ও কসমেটিক পণ্যের সঠিক নির্বাচন ত্বককে সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর রাখার মূল চাবিকাঠি।

ত্বকের ধরণ বুঝে স্কিন কেয়ার পণ্য নির্বাচন

প্রথমে আপনার ত্বকের ধরণ বুঝতে হবে। সাধারণত চার ধরণের ত্বক দেখতে পাওয়া যায়: শুষ্ক ত্বক, তৈলাক্ত ত্বক, মিশ্র ত্বক এবং সংবেদনশীল ত্বক।

শুষ্ক ত্বক: যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়, তাহলে আপনাকে ময়েশ্চারাইজিং পণ্য বেছে নিতে হবে, যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
তৈলাক্ত ত্বক: তৈলাক্ত ত্বকের জন্য হালকা এবং অয়েল-ফ্রি ফর্মুলার পণ্য নির্বাচন করা উচিত, যা ত্বকের তেল নিয়ন্ত্রণ করে।
মিশ্র ত্বক: মিশ্র ত্বকের জন্য এমন পণ্য ব্যবহার করা উচিত যা ত্বকের তৈলাক্ত অংশের তেল নিয়ন্ত্রণ করে এবং শুষ্ক অংশের আর্দ্রতা বজায় রাখে।
সংবেদনশীল ত্বক: সংবেদনশীল ত্বকের জন্য অ্যালকোহল ও সুগন্ধি মুক্ত পণ্য ব্যবহার করা উচিত যা ত্বককে আরাম দেয়।

দৈনন্দিন স্কিন কেয়ার রুটিন

একটি ভালো স্কিন কেয়ার রুটিনের জন্য কয়েকটি ধাপ মেনে চলা জরুরি:

1. ক্লিনজিং: দিনে অন্তত দুইবার ত্বক পরিষ্কার করা প্রয়োজন, বিশেষত ঘুমানোর আগে। ত্বকের ধরণ অনুযায়ী একটি মৃদু ক্লিনজার ব্যবহার করুন।

2. টোনিং: ক্লিনজিং এর পর টোনার ব্যবহার ত্বকের পিএইচ ব্যালান্স বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের পোরস ছোট করে এবং দূষণ অপসারণ করে।

3. ময়েশ্চারাইজিং: ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি, যা ত্বককে নরম ও উজ্জ্বল করে।

4. সানস্ক্রিন: ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে বাঁচাতে সানস্ক্রিন অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন এসপিএফ ৩০ বা তার বেশি সূরক্ষা দেয় এমন সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।

 কসমেটিক পণ্যের সঠিক ব্যবহার

কসমেটিক্স শুধু সৌন্দর্য বৃদ্ধি নয়, ত্বকের যত্নেও ভূমিকা রাখে। তবে, এটি সঠিকভাবে এবং সঠিক পরিমাণে ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভালো মানের কসমেটিক পণ্য ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতি কম হয় এবং দীর্ঘস্থায়ীভাবে ত্বক ভালো থাকে।

ফাউন্ডেশন: ফাউন্ডেশন নির্বাচন করার সময়, আপনার ত্বকের আন্ডারটোন বুঝে সঠিক শেড নির্বাচন করুন। হালকা ও ওজনহীন ফাউন্ডেশন দীর্ঘক্ষণ পরতেও ত্বককে স্বাভাবিক দেখায়।

লিপস্টিক ও আইশ্যাডো: আপনার মুখের রঙ ও চোখের আকৃতির সঙ্গে মানানসই লিপস্টিক ও আইশ্যাডো ব্যবহার করুন। এতে আপনার সৌন্দর্য আরও ফুটে উঠবে।

মেকআপ রিমুভাল: প্রতিদিন মেকআপ তোলার জন্য একটি ভালো মেকআপ রিমুভার ব্যবহার করা উচিত। এটি ত্বকের পোরস বন্ধ হওয়া থেকে রক্ষা করে এবং ত্বককে নিঃশ্বাস নিতে সাহায্য করে।

*শেষ কথা*

সুন্দর ত্বক এবং স্বচ্ছল সৌন্দর্যের জন্য নিয়মিত ত্বকের যত্ন নেয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক স্কিন কেয়ার পণ্য এবং কসমেটিক্স নির্বাচন আপনার ত্বককে করে তুলতে পারে উজ্জ্বল, মসৃণ ও দীপ্তিময়। সুতরাং, আপনার ত্বকের ধরণ বুঝে সঠিক পণ্য বেছে নিন এবং দৈনন্দিন রুটিন মেনে চলুন।